সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক যুবকের একটি স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে সুনামগঞ্জের শাল্লায় ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও মন্দিরে হামলার যে ঘটনা ঘটেছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক ও নিন্দনীয়। যে স্ট্যাটাস নিয়ে হামলার ঘটনা, তাতে ধর্ম সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি, বলা হয়েছে ব্যক্তি সম্পর্কে।
প্রথম আলোর খবর অনুযায়ী, শাল্লার ধারাইন নদের দক্ষিণ পারে হিন্দুপ্রধান নোয়াগাঁও গ্রামের অবস্থান। নদের উত্তর পার বরাম হাওরের পারে শাল্লা উপজেলার কাশিপুর ও দিরাই উপজেলার নাসনি, চন্দ্রপুর গ্রাম মুসলিম–অধ্যুষিত। শত শত বছরে ধরে এসব গ্রামে হিন্দু–মুসলমান পাশাপাশি বাস করলেও কখনো সংঘাত কিংবা হামলার ঘটনা ঘটেনি। দুই সম্প্রদায়ের মানুষ শান্তি ও সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে আসছে।
আরও
৩ ঘণ্টা, ৫১ মিনিট আগে
৪ ঘণ্টা, ৩২ মিনিট আগে
৪ ঘণ্টা, ৩৪ মিনিট আগে
৭ ঘণ্টা, ১৩ মিনিট আগে
৭ ঘণ্টা, ২৬ মিনিট আগে
১০ ঘণ্টা, ৪২ মিনিট আগে
১০ ঘণ্টা, ৪৬ মিনিট আগে
১০ ঘণ্টা, ৪৯ মিনিট আগে
১০ ঘণ্টা, ৫০ মিনিট আগে
১০ ঘণ্টা, ৫২ মিনিট আগে
১০ ঘণ্টা, ৫৫ মিনিট আগে
১০ ঘণ্টা, ৫৬ মিনিট আগে