দিনে হোটেলে কাজ করতাম, রাতে করতাম অভিনয়

প্রথম আলো ভারত প্রকাশিত: ১৪ মার্চ ২০২১, ১২:০২

স্বপ্ন ছিল একটি ট্রাক্টর ঘরে এলে পড়ালেখা শেষ করে খেতখামারে কাজ করব। কিন্তু সেই ট্রাক্টরটি আমার বাবা কিনতে পারেননি। অত পয়সা আমাদের ছিল না। ট্রাক্টর যদি ঘরে এসে পড়ত, তাহলে হয়তো আজ আর আমার অভিনেতা হওয়া হতো না। আমি হয়তো গ্রামে থেকে মন দিয়ে খেতখামারেই কাজ করতাম।

তাই জীবনে কোনো চাওয়া পূরণ না হলে শুরুতে একটু আক্ষেপ কাজ করে। কিন্তু একটা সময় আমাদের ঠিকই উপলব্ধি হয়, যা হয়নি তা ভালোর জন্যই হয়নি। নাগার্জুন নামে বিহারের এক কবি বলেছেন, ‘যে কাজটি হয়নি পূরণ, তাকে আমি করি প্রণাম।’ জীবনে অনেক কাজই আমরা নানা কারণে পুরো করতে পারি না। আমার বাবাও ট্রাক্টরটি আর্থিক কারণে কিনতে পারেননি। তখন এ নিয়ে মন খুব খারাপ হয়েছিল। এখন মনে হয়, ভালোই হয়েছে। ট্রাক্টর কিনতে না পারায় বাবা উপায়ন্তর না দেখে আমাকে বলেছিলেন, ‘তুমি বরং পড়ালেখাটাই মন দিয়ে করো। ডাক্তার হও। নিজে কামাই করে ট্রাক্টর কিনে নিজের স্বপ্ন পূরণ করো।’ বাবার এ কথাতেই ‘ডক্টর’ হওয়ার জন্য গ্রাম থেকে পাটনা শহরে আসি। কিন্তু ‘ডক্টর’ তো হতে পারিনি, হয়ে গেলাম ‘অ্যাক্টর’।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও