ক্ষতিপূরণে নতুন দিশা, কাজে লাগানোর পরামর্শ
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার মাদামবিবির হাটে স্বামী ও একমাত্র ছেলেকে নিয়ে বেশ কাটছিল হামিদা বেগমের সংসার। স্বামী খলিল মোল্লা (৩৫) জাহাজভাঙা কারখানার শ্রমিক, বার আউলিয়ার জুমা এন্টারপ্রাইজে। সুখ কপালে সয়নি বেশি দিন। ২০১৮ সালের ৩০ মার্চ জাহাজ কাটার সময় মারা যান খলিল মোল্লা। কিছু ক্ষতিপূরণ পেয়েছিলেন হামিদা। তা পর্যাপ্ত নয়। এরপর ঠাঁই হয় সিলেটে ভাইয়ের সংসারে। এখন কষ্টেসৃষ্টে তাঁর দিন চলে। ছেলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে।
হামিদা বেগম বলেন, ‘টুকটাক মানুষের ঘরের কাজকর্ম করি। ক্ষতিপূরণ কিছু পেয়েছিলাম তখন। আরও ক্ষতিপূরণের আশায় যোগাযোগ করেছিলাম। কিন্তু পরে কী হয়েছে জানি না।’
- ট্যাগ:
- বাংলাদেশ
- ক্ষতিপূরণ
- ট্যাংকার
- জাহাজভাঙা শিল্প