You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশভাগ আর দেশত্যাগের জীবন-যন্ত্রণা

ভারত ভাগ হয়ে গেল। তার চেয়েও বড় কথা- বাংলা ভাগ হয়ে গেল। দেশ বিভাগের সময় পূর্ব বাংলার হিন্দুরা সংখ্যালঘু থাকলেও জনসংখ্যার হিসাবে ২৮ শতাংশ ছিল। বর্তমানে তা দাঁড়িয়েছে ৮ শতাংশে। এর কারণ একটিই- দেশত্যাগ। লেখক রাজা সরকার তার বই 'আঁতুড়ঘর' শুরু করেছেন এভাবে- 'আমি পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। যদিও জন্মসূত্রে পূর্ববঙ্গের। এখন বাংলাদেশ। ১৯৬৪ সালের এক সকালে আমাদের ছাড়তে হয় জন্মের ভিটেমাটি। তখন আমার বয়স এগারো।' রাজনৈতিক গন্ডগোলের সুযোগে সে সময়ের পূর্ব পাকিস্তানে সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতির বেশ বড় ধরনের অবনতি ঘটে। তাই ওই লেখককে ছাড়তে হয় তার জন্মভূমি। দেশ-গাঁয়ে দাঙ্গার পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে লেখকের নেত্রকোনার বাড়িতে পরিকল্পনা হয়, তারা তিন ভাই কাউকে কিছু না জানিয়ে ১৯৬৪ সালে ঠাকুমাকে সঙ্গে নিয়ে মেঘালয়-আসাম সীমান্ত লাগোয়া সুসং দুর্গাপুর এলাকা পার হয়ে গারো পাহাড় পেরিয়ে ভারতে ঢুকবেন। সঙ্গে যাবেন অল্প বয়সে বিধবা হওয়া যুবতী পিসি। পথে পিসিকে অসম্মানের চেষ্টা করা হয়। গোপনে দেশত্যাগী হাজার হাজার মানুষের সঙ্গে আসাম সীমান্ত পেরিয়ে বাঘমারা ও মাটিয়া উদ্বাস্তু ক্যাম্পের নারকীয় জীবনযাপনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা নিয়ে, ঠাকুমাকে হারিয়ে অবশেষে লেখক কীভাবে প্রথমে শিলিগুড়িতে চাকরিজীবী দাদার আশ্রয়ে আসেন, তার রুদ্ধশ্বাস বিবরণ দিয়েছেন। বইটির দ্বিতীয় পর্বে আছে ১৯৮৭ সালে পুনরায় লেখক জন্মভূমিতে ফিরে যান। এবার যান ভিসা-পাসপোর্টসহ। নেত্রকোনায় দিদির সংসার দেখেন; দেখেন বাল্যকালের স্কুল, ছোটবেলার বন্ধুরা বুকে জড়িয়ে ধরে। সেই পর্ব খুবই নস্টালজিক।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন