‘গল্পটা মাস ছয়েক আগের। এক দিন বিকেলে খালা ঘরে বসে আমার বিয়ে নিয়ে বরের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে আলাপ করছিলেন। পরদিন বিয়ের তারিখও নির্ধারণ করা হয়। বর একই গ্রামের প্রতিবেশী পঞ্চাশোর্ধ্ব এক ব্যক্তি। আড়াল থেকে তাঁদের মুখে বিয়ে ঠিক হওয়ার কথা শুনে আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। হঠাৎ বুকে সাহস নিয়ে কাউকে বুঝতে না দিয়ে কৌশলে ঘর থেকে বের হয়ে দ্রুত চলে যাই স্থানীয় কিশোর-কিশোরী ক্লাবে।
সেখানে জেন্ডার প্রমোটার মিতালী রানী সাহাকে সবকিছু খুলে বলি। তিনি আমাকে নিয়ে বাল্যবিবাহ বন্ধের অভিযানে নামেন। একে একে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হয় উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা পপি রানী তালুকদার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সোহেল রানাসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে। এভাবে নিজের বাল্যবিবাহ ঠেকিয়েছি।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.