![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-03%252F6d57cb7c-697c-4594-a33d-74bf2837c115%252FGerrard_2.JPG%3Frect%3D0%252C0%252C1799%252C944%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F34818d86-6a38-4324-a93c-fe69fb7446b6%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
রেফারিকে গালি দিয়ে লাল কার্ড দেখলেন জেরার্ড
দল ভালো খেলছিল, কিন্তু গোল পাচ্ছিল না। রেঞ্জার্সের কোচ স্টিভেন জেরার্ডের মেজাজটা এমনিতেই খারাপ ছিল। এমন সময়েই কি না ‘পরিষ্কার’ একটি পেনাল্টি দেননি রেফারি। রাগে রীতিমতো গজগজ করছিলেন জেরার্ড। সেই রাগটা তিনি রেফারির ওপর ঝাড়তে চেয়েছিলেন ম্যাচের বিরতির সময়। খেলোয়াড় আর ম্যাচ অফিশিয়ালরা যখন মাঠ ছাড়ছিলেন, জেরার্ড রেফারির বিটনের দিকে এগিয়ে যান। কথা বলার চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে।
রেফারি বিটন কথা বলতে আগ্রহ দেখাননি। এ কারণে আরও রেগে যান জেরার্ড। একটা পর্যায়ে রেফারিকে গালি দিয়ে বসেন লিভারপুল ও ইংল্যান্ডের সাবেক মিডফিল্ডার। প্রথমে জেরার্ড যখন রাগে গজরাতে থাকেন, রেফারি তাঁকে হলুদ কার্ড দেখান। পরে রেফারির উদ্দেশে গালি দেন জেরার্ড। তখন তাঁকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখান বিটন। দুই হলুদ কার্ড মিলে হয়ে গেছে লাল কার্ড। ডাগআউটে আর দাঁড়াতে পারেননি জেরার্ড।