You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পারিবারিক সহিংসতা ও তার প্রতিকার

‘সাম্যের গান গাই—আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই! বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।’ কবির ভাষায় বলতে গেলে বিশ্বে যা-কিছু আছে প্রত্যেকটির পেছনে নারীর অবদান কম নয়। সে যদি সরাসরি কাজে সম্পৃক্ত না-ও থাকে কিন্তু নেপথ্যে যে শক্তি, সাহস, উত্সাহ, উদ্দীপনা যোগান দিচ্ছে সেটাই সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। বাবার গৃহে কন্যা সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করার পর বাবা-মার আদরে বেড়ে ওঠার পরে যৌবনে কারো স্ত্রী হিসেবে অনেক স্বপ্ন নিয়ে স্বামীর গৃহে প্রবেশ। শুরু হয় নতুন জীবন, এক পর্যায়ে মমতাময়ী মা হয়। অচেনা পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে চলতে হয়। কিন্তু তার চলার পথ এতটা মসৃণ নয়। অনেক ক্ষেত্রে স্বামী, দেবর, ননদ, শ্বশুর, শাশুড়ি জায়া কর্তৃক অনেক গঞ্জনা ও তুচ্ছতাচ্ছিল্যের শিকার হতে হয়। গত ১০ বছরে প্রতিদিনে গড়ে ১১ নারী সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে দেশে। তাছাড়া বাংলাদেশে স্বামীর দ্বারা কোনো না কোনোভাবে নির্যাতনের শিকার হন ৮৭.০৭ শতাংশ নারী। এর মধ্যে ৮১.০৬ শতাংশ মানসিক ৫৩.০২ শতাংশ অর্থনৈতিক, ৩৬.০৫ শতাংশ যৌন, আর ৬৪.০৬ শতাংশ নারী শারীরিক নির্যাতন ভোগ করেন (তথ্য সূত্রঃ বিবিএস জরিপ ২০১১)।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন