শিক্ষাক্রম উন্নয়নে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত তিনটি সম্পূর্ণ (১৯৭৬ সালে শুরু, ২০১২ সালে শেষ) এবং একটি অসম্পূর্ণ (২০০২-২০০৫ সালে শুধু প্রাথমিক স্তর ও মধ্য-মাধ্যমিক উপস্তরের শিক্ষাক্রম পরিমার্জন) আবর্তন শেষ করেছে। এসব আবর্তনের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ছিল ১০-১৫ বছর। কিন্তু ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০১২ ’-এর মাত্র ৭-৮ বছর পেরোনোর পর ২০১৯-২০ সালে সব স্তরের শিক্ষাক্রম আবার পরিমার্জন করা হচ্ছে। আগেভাগে শিক্ষাক্রম পরিমার্জনের প্রধান উদ্দেশ্য দুটো: ১) জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ সালের মধ্যে অর্জন এবং ২) বিদ্যালয় শিক্ষায় যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমের বিশ্বব্যাপী ঢেউকে ধারণ। স্বাধীন দেশে শিক্ষাক্রমের কোনো আবর্তনের বাস্তবায়নই তেমন ফলপ্রসূ হয়নি। তাই এবার ফলপ্রসূ বাস্তবায়ন করাও একটি চ্যালেঞ্জ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.