কৃষকদের আশা দেখাচ্ছে কৃষিবিমা
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের নোয়ানীপাড়া এলাকার মো. হাজির উদ্দিন (৬০)। চার ছেলে ও এক মেয়েসহ স্ত্রী নিয়ে বসবাস করেন। এবারের বন্যার আগে প্রায় ১০ বিঘা জমিতে বাদাম ও আমন ধান লাগিয়েছিলেন। হঠাৎ বন্যা শুরু হওয়ায় নদীভাঙনের কারণে সব ফসল হারিয়ে তিনি নিঃস্ব হয়ে পড়েন। শুকনা মৌসুমে চর জেগে ওঠায় মসুর ও বাদাম লাগিয়েছিলেন। কিন্তু এবার নদীভাঙন শুরু হওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তিনি। হাজির উদ্দিন বলেন, ‘প্রতিবছরে নদীভাঙনে আবাদি জমি প্রায় শেষ হওয়ার পথে। চরে জেগে ওঠা কিছু জমিতে বাদাম চাষ করছি। জানি না ঘরে তুলতে পারব কি না।’