চারবার ধরা পড়তে পড়তেও ফসকে গেছেন ‘মেজর জিয়া’
প্রথম আলো
প্রকাশিত: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ১৫:৩২
সেনাবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হকের বিষয়ে ২০১২ সালের ১৯ জানুয়ারি সেনা সদর দপ্তর এক সংবাদ সম্মেলন করে। তাতে জানানো হয়, ব্যর্থ অভ্যুত্থানচেষ্টায় সম্পৃক্ততার দায়ে দুই অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং সৈয়দ জিয়াউল হক পালিয়ে গেছেন। সংবাদ সম্মেলনে এটুকুই জানানো হয় তখন। আর তাঁকে ধরিয়ে দিতে ছবিসহ সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়।
এর চার বছর পর মুক্তমনা লেখক, প্রকাশক ও ব্লগারদের হত্যায় সৈয়দ জিয়াউল হক জড়িত বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ২০১৬ সালে পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা করা হয়, সৈয়দ জিয়াউল হক আল–কায়েদাপন্থী জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সামরিক শাখার প্রধান। এই জঙ্গি সংগঠন ২০১৩ সাল থেকে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে গেছে।