স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকলেও মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ব্যাপক হারে বেড়েছে তামাক চাষ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ উপজেলার প্রায় ৫৫ ভাগ আবাদি জমিতে তামাকের আবাদ হয়েছে। বিগত বছরগুলোতে অধিক লাভবান হওয়ায় তামাক চাষে উৎসাহ বেড়েছে তামাক চাষিদের।
জানা যায়, উৎপাদন খরচ বাদ দিয়েও তামাক চাষিরা বিঘাপ্রতি ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পেয়ে থাকে। এ সুযোগে তামাক উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো কৃষকের মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অন্যদিকে, খাদ্যশস্য উৎপাদনের জমি তামাক চাষের কাজে অধিক হারে ব্যবহৃত হওয়ায় এবার বোরো চাষ কমে যাচ্ছে। এতে গাংনী ‘খাদ্য উদ্বৃত্ত’ উপজেলার স্বীকৃতি ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে মারাত্মক ভাবে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.