অনলাইনে পণ্য বেচাকেনার প্রতিষ্ঠান ই–ভ্যালি পণ্য বিক্রির কথা বলে মানুষের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নিচ্ছে, কিন্তু অনেককেই সময়মতো পণ্য দিচ্ছে না। গ্রাহকেরা যে পণ্যের ফরমাশ (অর্ডার) দিচ্ছেন, অনেক সময় তাঁরা পাচ্ছেন অন্য ধরনের পণ্য। এমনকি মানহীন পণ্যও সরবরাহ করা হচ্ছে।
পণ্য সরবরাহ করতে না পারলে ই–ভ্যালি গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়ার কথা, কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি তা নিজের কাছে রেখে দিচ্ছে। আর এসবের মাধ্যমে ই–ভ্যালি দণ্ডবিধি, ১৮৬০–এর পাঁচটি ধারা, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯–এর দুটি ধারা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮–এর একটি ধারা লঙ্ঘন করে যাচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এসব কথা জানিয়ে গত মাসে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে। অগ্রিম টাকা দিয়ে পণ্য বা টাকা কিছুই ফেরত পাননি, এমন গ্রাহকদের সাক্ষাৎকার এবং প্রচলিত আইন পর্যালোচনা করে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সাতটি সংস্থাকে চিঠি দিয়েছিল গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর। এর মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিল শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.