![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-02%252Fc067d42e-d7ba-4e57-82fb-225d1089f683%252FIMG_2.jpg%3Frect%3D0%252C114%252C1600%252C840%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
পাঠাগারের বরাদ্দে ‘অনুদার’ সরকার
সরকারের জাতীয় গ্রন্থাগার নীতিতে দেশের প্রতি এক কিলোমিটার এলাকার মধ্যে একটি পাঠাগার স্থাপনের কথা উল্লেখ রয়েছে। তবে এই নীতি শুধু কাগজেই সীমাবদ্ধ, বাস্তবতা ভিন্ন। স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসে দেশে সরকারি গ্রন্থাগার মাত্র ৭১টি। এর বাইরে বেসরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে পরিচালিত আরও ৮০০ গ্রন্থাগার সরকারিভাবে নিবন্ধিত। তবে দেশে গ্রন্থাগার বা পাঠাগার কতটি, সে হিসাব সরকারি কোনো সংস্থার কাছে নেই।
গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ধারণা, সব মিলিয়ে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে দেশে গ্রন্থাগারের সংখ্যা ১ হাজার ৩০০ হতে পারে। পাঠাগার পরিচালনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন পাঠাগার স্থাপন যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি চালু থাকা পাঠাগারগুলো সচল রাখা প্রয়োজন। আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা বাড়ানো না গেলে পাঠাগারগুলো সক্রিয় রাখা কঠিন হবে। একই সঙ্গে তরুণ প্রজন্ম যাতে বইমুখী বা পাঠাগারমুখী হয়, সে জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায় থেকে নানামুখী উদ্যোগ জরুরি।