সুনামগঞ্জের ধরমপাশা উপজেলার সুনই জলমহালের বিরোধকে কেন্দ্র করে গত ৭ জানুয়ারি প্রতিপক্ষের দলবদ্ধ হামলার সময় মৎস্যজীবী শ্যামাচরণ বর্মণকে (৬৫) গলা কেটে হত্যা করা হয়। ওই হত্যার জন্য নিহতের পরিবার স্থানীয় সাংসদ ও তাঁর ভাইদের দায়ী করে থানায় মামলা করতে গিয়েছিল। কিন্তু সাংসদের নাম থাকায় পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে ওই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। এখন ভুক্তভোগী পরিবারটি বলছে, প্রভাবশালীদের হুমকিতে শঙ্কায় দিন কাটছে তাদের। ওই ঘটনার পর থেকে জলমহালে মাছ ধরতে না পারায় জীবিকার সংকটে পড়েছে আরও প্রায় দেড় শ পরিবার।
নিহত শ্যামাচরণ ছিলেন সুনই মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সদস্য ও সুনই জেলেপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর ছেলে চন্দন বর্মণ ওই সমিতির সভাপতি। চন্দনের অভিযোগ, গত ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যায় স্থানীয় সাংসদ মোয়াজ্জেম হোসেনের (রতন) ছোট ভাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেনের (রোকন) অনুসারীরা দলবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সুনই জলমহালের পাশে তাঁদের স্থাপনায় (খলাঘরে) হামলা চালান।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.