নির্মল বায়ুর জন্য নির্মাণ-বর্জ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণে জোর নির্মলার
নির্মাণ-বর্জ্য (কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেমোলিশন ওয়েস্ট) একটি ব্যবহারযোগ্য সম্পদ। ফলে একে নির্মাণ-বর্জ্যের পরিবর্তে নির্মাণ-উপাদান বলা হোক।’ বছর আড়াই আগে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের অধীনস্থ ‘বিল্ডিং মেটেরিয়ালস অ্যান্ড টেকনোলজি প্রোমোশন কাউন্সিল’-এর (বিএমটিপিসি) তরফে যে বিশেষ রিপোর্ট বার করা হয়েছিল, তার মুখবন্ধে এমনই সওয়াল করেছিল ওই কেন্দ্রীয় সংস্থা।
সংস্থার বক্তব্য ছিল, যত্রতত্র নির্মাণ-বর্জ্য ফেলা নিয়ন্ত্রণ করা গেলে দেশের বায়ুদূষণও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কারণ, বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা (পিএম ১০) ও অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণার (পিএম ২.৫) মাত্রা বৃদ্ধিতে নির্মাণ-বর্জ্যের অন্যতম ভূমিকা রয়েছে। তাই নির্মাণ-বর্জ্যকে ‘রিডিউস, রি-ইউজ় ও রিসাইকল’ বা ‘থ্রি আর’ নীতির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার কথা বলেছিল তারা। কারণ তথ্য বলছে, প্রতি বছর দেশে প্রায় ১৫ কোটি টন নির্মাণ-বর্জ্য উৎপন্ন হয়। ফলে দেশের বাতাসের মানের অবনমনের ক্ষেত্রে নির্মাণ-বর্জ্যের ভূমিকা কতটা, তা সহজেই অনুমেয়।
- ট্যাগ:
- আন্তর্জাতিক
- বাজেট
- নির্মাণ
- বর্জ্য
- নির্মলা সীতারমণ