![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F89326fb7-5394-4932-8bde-3ad7d859139e%252F7.png%3Frect%3D0%252C91%252C1600%252C840%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
প্রাথমিক শিক্ষা হোক মানসম্মত
গত বছরের মে-জুন মাসে আমাদের একটি ত্বরিত গবেষণায় শিশু-কিশোরদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে, এমন চারটি উদ্বেগের কথা উঠে এসেছিল। এক, দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার বাড়তে পারে। দুই, বাল্যবিবাহের হার বাড়তে পারে। তিন, শিশু-কিশোরদের মধ্যে অপুষ্টির হার বাড়তে পারে। চার, শিশুশ্রম বাড়তে পারে। একটি আরেকটির সঙ্গে সম্পর্কিত। ২০২০ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে আমাদের আরেকটি জরিপে দেখা গেল, আমাদের ওই চার আশঙ্কা জনমানুষের আশঙ্কার সঙ্গে মিলে গেছে। সেই নেতিবাচক প্রভাবগুলো ক্রমাগত দৃশ্যমান হয়ে উঠছে। তার সঙ্গে শিশু-কিশোরদের ওপর সহিংসতাও যুক্ত হয়েছে।
বিশেষ করে মেয়েশিশুরা নানা ধরনের সহিংসতার শিকার হচ্ছে। এ ছাড়া দেখতে পাচ্ছি, সরকারের নানা উদ্যোগ সত্ত্বেও করোনাকালে পরিবারগুলোর আয়নিরাপত্তা ও খাদ্যনিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়েছে। আমাদের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব পরিবার অভাব-অনটনের মধ্যে থাকত ১০ শতাংশ, সেই সংখ্যা এখন বেড়ে গেছে প্রায় চার গুণ।