খাতভিত্তিক দক্ষ লোকের চাহিদা বাড়বে। আমরা এখন সুযোগ কতটা নিতে পারব, তা নির্ভর করবে দুটি বিষয়ের ওপর। যেমন যোগাযোগদক্ষতা ও খাতভিত্তিক দক্ষতা। এসব কাজের সুযোগ ধরতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাব্যবস্থায় ডিগ্রির পরিবর্তে দক্ষতাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
করোনার আগে থেকেই দেশের চাকরির বাজার খারাপ অবস্থায় ছিল। বিশেষ করে চার-পাঁচ বছর ধরে শিক্ষিত ব্যক্তিদের জন্য চাকরির বাজার ভয়ংকর ছিল। শিক্ষিত ব্যক্তিদের মধ্যে বেকারত্বের হার ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ, যা পৃথিবীর যেকোনো দেশের তুলনায় বেশ বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ থেকে পাস করা যুবকদের চেয়ে কম পড়াশোনা করা যুবক-যুবতীদের এ দেশে কাজ পাওয়ার সুযোগ বেশি। শিক্ষিত ব্যক্তিরা মনমতো চাকরি না পেলে বেকার বসে থাকেন। শিক্ষিত হয়ে ছোট চাকরি করলে সমাজের লোকজন কী ভাববে, এমন মানসিকতার কারণে শিক্ষিত ব্যক্তিদের মধ্যে বেকারত্ব আরও বেশি। কিন্তু অল্প শিক্ষিত ব্যক্তিরা খুব সহজেই যেকোনো কাজে ঢুকে পড়তে পারেন। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কাজের সুযোগ তুলনামূলক বেশি। তবে সার্বিকভাবে কয়েক বছর ধরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) যে উচ্চ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, সেই তুলনায় কর্মসংস্থান কম। একটা কর্মসংস্থানহীন প্রবৃদ্ধির চিত্র আমরা করোনার আগে থেকেই দেখে আসছি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.