![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-12%252F53d1ffc8-a894-40fd-b366-589a6b54ef05%252F395715ac-23c4-4d49-8444-ff424b5950b3.jpg%3Frect%3D0%252C37%252C720%252C378%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
ইতিহাসের সঙ্গে যুক্ত স্থাপনাকে ভেঙে ফেলা যায় না
প্রতিটি শহরেই কিছু কিছু স্থাপনা, ভাস্কর্য, স্থান পাওয়া যাবে, যা দিয়ে ওই শহরকে চেনা যায় অথবা সেই শহরকে বোঝাতে ওই স্থাপনা বা স্থানকে ব্যবহার করা হয়। যেমন সিডনির জন্য সিডনি অপেরা, প্যারিসের জন্য আইফেল টাওয়ার, নিউইয়র্কের জন্য স্ট্যাচু অব লিবার্টি, ঢাকার জন্য আমাদের সংসদ ভবন। কোনো কোনো শহরে কোনো একটি আইকনিক বিল্ডিংও শহরের প্রতীক হয়ে ওঠে।
যেমন কুয়ালালামপুরের প্যাট্রোনাস টাওয়ার। আমেরিকান নগর–পরিকল্পনাবিদ কেভিন লিঞ্চ তাঁর বিখ্যাত বই দ্য ইমেজ অব দ্য সিটি বইয়ে এই সব স্থাপনাকে বলেছেন ল্যান্ডমার্ক। এই সব স্থাপনা ধীরে ধীরে শহরের ইতিহাসের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে যায়। সময়ের পরিক্রমায় এই সব স্থাপনা কালজয়ী হয়, ইতিহাসকে নিয়ে যায় এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মের কাছে।