অ্যান্টিজেন টেস্ট: যে কারণে শনাক্ত কম
করোনা শনাক্তে ৫ ডিসেম্বর দেশের ১০ জেলায় র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট চালু করে সরকার। কিন্তু অ্যান্টিজেন টেস্টে যে হারে রোগী শনাক্ত হবে বলে ধারণা করা হয়েছিল সেভাবে হচ্ছে না। প্রচারণার অভাব ও উপসর্গজনিত শর্তের কারণে মানুষ অ্যান্টিজেন টেস্ট করাতে পারছে না। তাই রোগীও শনাক্ত হচ্ছে তুলনামূলক কম।
মার্চে বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণ শুরুর পর শনাক্তের একমাত্র উপায় ছিল আরটি-পিসিআর (রিভার্স ট্রান্সক্রিপটেজ পলিমারেজ রিঅ্যাকশন) টেস্ট। অথচ পরীক্ষা বাড়ানো, দ্রুত শনাক্তসহ, আরটিপিসিআর টেস্ট ও আলাদা ল্যাবরেটরির সীমাবদ্ধতার কারণে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট এর প্রয়োজনীয়তার কথা শুরু থেকেই বিশেষজ্ঞরা বলে এসেছিলেন। সর্বশেষ গত ১৭ সেপ্টেম্বর কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটিও তাদের সভায় পিসিআর পরীক্ষার পাশাপাশি অ্যান্টিজেন ও অ্যান্টিবডি টেস্ট কার্যক্রম চালুর পরামর্শ দেয়।