You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কমেডিই এ ছবির ট্র্যাজেডি

যৌন আবেদন ও কমেডিকে ভিত্তি করে ছবি তৈরি করেছেন পরিচালক। তার মধ্যে গুঁজে দিয়েছেন পলাতক সন্ত্রাসবাদীর রহস্য। কিন্তু সেই গল্প বুনতে গিয়ে তিনি যে যে উপাদান ব্যবহার করেছেন, প্রশ্ন রয়ে যায় তার গুণগত মান নিয়ে। গল্প শুরু দিল্লি-গাজ়িয়াবাদের হাইওয়ে থেকে। একটি গাড়িতে দুই সন্ত্রাসবাদী চেকপোস্টে পুলিশকে গুলি করে পালায়। একজন ধরা পড়লেও দ্বিতীয় জন নিখোঁজ। শহরে ছড়িয়ে যায় সে খবর। এ দিকে গাজ়িয়াবাদের এক কলোনিতে ইন্দিরা (কিয়ারা আডবাণী) ওরফে ইন্দুর শরীরী আবেদনে মূর্ছা যায় পাড়ার হাফপ্যান্ট পড়ুয়া থেকে ফুলপ্যান্ট কাকুরা। ইন্দুর প্রেমিকও চায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে। কিন্তু ইচ্ছে থাকলেও যৌন সম্পর্কে ভয় পায় ইন্দু। বেস্ট ফ্রেন্ড সোনালের (মল্লিকা দুয়া) পরামর্শে ইন্দু পৌঁছয় প্রেমিকের বাড়িতে। অন্য মেয়ের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে ধরা পড়ে তার প্রেমিক। সম্পর্কে ইতি। বিরহবেদনা কমাতে ডেটিং অ্যাপ থেকে ইন্দু বাড়িতে ডাকে সমরকে (আদিত্য সিয়াল)। কিন্তু তার বাড়ির ঠিকানা পাকিস্তান জানতে পেরে আঁতকে ওঠে ইন্দু। সমরই কি সেই পলাতক সন্ত্রাসবাদী? টুইস্ট শুরু... প্রয়োজনীয় সব মশলাই গল্পে রেখেছেন পরিচালক। উগ্রপন্থীর টুইস্টও ভাল। কিন্তু ছবির কমেডিই হয়ে দাঁড়ায় ট্র্যাজেডি কারণ। মজার দৃশ্যে বা সংলাপে হাসি তো পায়ই না, বরং বিরক্তির উদ্রেক হয়। ‘মেরা দেশ মহান’ ধরনের ভারত-পাকিস্তান ডিবেটে সে বিরক্তির পারদ আরও খানিক বেড়ে যায়। চেহারা নিয়ে মোটা দাগের কমেডি ধৈর্যচ্যুতি ঘটায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন