রোহিঙ্গাদের বাস্তুভিটায় হচ্ছে অর্থনৈতিক অঞ্চল
চার বছর আগে মিয়ানমারের রাখাইন অঞ্চলে ভয়ানক নৃশংসতা চালিয়ে সেখানকার রোহিঙ্গা মুসলিমদের একটি অংশকে হত্যা ও অন্যদের বাস্তুচ্যুত করে সে দেশের সেনাবাহিনী। প্রাণ বাঁচাতে সাত লক্ষাধিক রোহিঙ্গা ২০১৭ সালের আগস্টের পর থেকে সীমান্ত পাড়ি বাংলাদেশের কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়। এরপর বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পাদিত প্রত্যাবাসন চুক্তি, জাতিসংঘের ‘সেইফ জোন’ ও আন্তর্জাতিক চাপকে তোয়াক্কা না করে মিয়ানমার সরকার রাখাইন থেকে মুছে ফেলেছে রোহিঙ্গাদের বাস্তুভিটার চিহ্ন। সেখানে এখন গড়ে তোলা হচ্ছে বিশাল অর্থনৈতিক অঞ্চল।