অবশেষে নিষ্পাপ শম্পার চোখের পানি হাসি হয়ে ফুটল। হাসি শুধু তার মুখেই ফুটেনি। তার পরিবার এখন আনন্দের জোয়ারে ভাসছে।
জামালপুরের সদর উপজেলার নাকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী শম্পা। সে নাকাটি গ্রামের শফিকুল ইসলাম ওরফে ভাসানীর দুই মেয়ের মধ্যে ছোট।
শম্পার বাবা শফিকুল ভ্যান চালাতেন। পাঁচ বছর আগে জামালপুর শহর থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় তার এক পা ভেঙে যায়। পরিবারের প্রায় সবকিছু বিক্রি করে সাত লাখ টাকা খরচ করে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েও তার পা ভালো হয়নি। ফলে ঘরে পড়ে আছেন শফিকুল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.