করোনার ধাক্কা সামলে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের বস্ত্র খাত। ক্রয়াদেশ বৃদ্ধি পাওয়ায় সুতা ও কাপড়ের রপ্তানি বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরেও বেচাবিক্রি বেড়েছে। কারখানায় গুদামে জমে থাকা পণ্যের স্তূপ আর নেই। এতে বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তারা হাঁপ ছেড়ে বেঁচেছেন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের শুরুর দিকে একের পর এক ক্রয়াদেশ স্থগিত ও বাতিল হওয়ায় সুতা ও কাপড়ের রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমে যায়। লকডাউনের কারণে পয়লা বৈশাখ ও ঈদের ব্যবসায় ধস নামে। অবশ্য দুই মাসের ব্যবধানে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। শেষ পর্যন্ত গত এপ্রিল-অক্টোবর সময়ে যে পরিমাণ সুতা ও কাপড় রপ্তানি হয়েছে, তা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে বেশি।
বস্ত্রকল ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাংলাদেশের বস্ত্রকলের সুতার বড় প্রতিযোগী দেশ হচ্ছে ভারত। আর কাপড়ে চীন, ভারত, পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ। লকডাউনের কারণে বিদেশ থেকে সুতা ও কাপড় আমদানির পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমে গেলে দেশীয় বস্ত্রকল সেই ব্যবসা পেয়েছে। তাই করোনার কঠিন সময়ের মধ্যেও ঘুরে দাঁড়ানো তুলনামূলক সহজ হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.