ইরানের শীর্ষ পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিজাদাহ হত্যার ঘটনায় উপসাগরীয় অঞ্চলে নতুন করে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় ইসরায়েলকে দায়ী করে কঠিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছে তেহরান।
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, বাইডেন প্রশাসনকে কঠিন চাপে ফেলতে শেষ সময়ে ইরান পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করতে পারেন ইসরায়েলের বন্ধু ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তবে, আগামী জানুয়ারিতে বাইডেন দায়িত্ব নেওয়ার আগে উপসাগরীয় অঞ্চলে সংঘাত শুরু হওয়ার সম্ভাবনা কম বলে মনে করছেন মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সিএনএন’র আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সম্পাদক নিক প্যাটন ওয়ালশ।
গতকাল শনিবার সিএনএনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমি অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী এই সম্পাদক বলেছেন, ‘ট্রাম্পের শেষ ৫০ দিনের মধ্যে ইরানকে চাপে ফেলা ইরানবিরোধী রাষ্ট্রগুলোর আপাত লক্ষ্য। আমি মনে করি, ইরানের শত্রুপক্ষ ও সম্ভবত ইরান নিজেও এই মুহূর্তে সরাসরি যুদ্ধে জড়াতে চাইবে না।’
তবে, এখানকার মতো উত্তেজনাপূর্ণ একটি অঞ্চল নিয়ে এই ধরনের সরলীকরণ কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ওয়ালশ বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের কট্টরপন্থিদের রাগিয়ে দিতে যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। তবে তেহরানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধ শুরু করা তার এজেন্ডার বাইরে। ট্রাম্প প্রশাসন এখন আফগানিস্তান ও ইরাক থেকে সেনা সরিয়ে নিতেই বেশি ব্যস্ত।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.