ব্রিটিশ চিকিৎসাকেন্দ্রে নারীদের বিতর্কিত ‘কুমারীত্ব পরীক্ষা’ করা হচ্ছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘ নারীর শরীরের ভেতর এ ধরনের পরীক্ষা চালানোকে মানবাধিকার লংঘন বলে মনে করছে এবং এই পরীক্ষা ব্যবস্থা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। সমালোচকরা বলছেন, এই পরীক্ষা পদ্ধতিব্রিটিশ চিকিৎসাকেন্দ্রে নারীদের বিতর্কিত ‘কুমারীত্ব পরীক্ষা’ করা হচ্ছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘ নারীর শরীরের ভেতর এ ধরনের পরীক্ষা চালানোকে মানবাধিকার লংঘন বলে মনে করছে এবং এই পরীক্ষা ব্যবস্থা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে।
সমালোচকরা বলছেন, এই পরীক্ষা পদ্ধতি অবৈজ্ঞানিক এবং একজন মেয়ে কুমারী কি না, এই পরীক্ষা তা নিশ্চিত করতে পারে না। এই পরীক্ষা নির্যাতনের একটা হাতিয়ার হিসেবেও ব্যবহার করা হতে পারে।
এতে যোনিপথ পরীক্ষা করে দেখা হয়, নারীর হাইমেন বা যোনিমুখের সূক্ষ্ম পর্দা অক্ষত আছে কি না।
বিবিসির ১০০ নারী ও নিউজবিট বিভাগের সাংবাদিকরা তাদের অনুসন্ধানে জেনেছেন, ব্রিটেনে বেশ কিছু বেসরকারি ক্লিনিক এই ব্যবসায় জড়িত। তারা ‘কুমারীত্ব পুনরুদ্ধার’ করার বিজ্ঞাপন দেয় এবং যোগাযোগ করায় তারা জানায়, তথাকথিত কুমারীত্ব পরীক্ষা করার জন্য খরচ পড়বে ১৫০ থেকে ৩০০ পাউন্ডের মধ্যে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.