ব্যবসা চাকরি সব কিছুতেই দিতে হয় ‘চাঁদা’, কলার কাঁদিও বাদ পড়ে না
বাইরে থেকে বোঝার তেমন উপায় নেই। তবে অভিযোগ এখন তীব্র যে পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যতম জেলা খাগড়াছড়িতে এখন পদে পদে চাঁদাবাজদের থাবা। ব্যবসায়ীদের চাঁদা না দিয়ে ব্যবসা চালানোর কোনও উপায় তো নেই-ই, চাঁদা দিতে হয় চাকরি করলে, গরু-ছাগল পুষলে, ক্ষেতে চাষ করলে। এমনকি কলাচাষিদের চাঁদা দিতে হয় কাঁদি প্রতি।
তাও আবার একপক্ষের চাঁদা নয়, চারটি পাহাড়ি সংগঠনই সবার ওপর চাঁদাবাজির চেষ্টা করে। বিশেষ করে পাহাড়ি নৃগোষ্ঠীর নাগরিকদের চাঁদা ছাড়া জীবন পার করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন। তিাদের দেখাদেখি, বাঙালি কয়েকটি সংগঠনও চাঁদাবাজি শুরু করেছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। উন্নয়ন কাজ আর ঠিকাদারিতে চাঁদা বসায় সব পক্ষ । চাঁদা না দিলে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, মালিক- চালক-হেলপারদের মারধর, ব্যবসায়ীদের অপহরণ নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা হলেও এই নিয়ে মাথাব্যথা নেই কারও। অভিযোগ না পেলে প্রশাসনও মাথা ঘামায় না। ত
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.