কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এক ছাদেই মেটানো যায় সবজির চাহিদা

হাজার দুয়েক বর্গফুটের ছাদ। তাতে ৫ লিটারের পানির বোতল থেকে শুরু করে হাফ ড্রামেও লাগানো হয়েছে হরেক গাছপালা। দেখা যাবে আধুনিক ‘গ্রো ব্যাগ’ও। একেকটি ব্যাগে পাওয়া যাবে ৫-৮ কেজি করে আলু। এক কোণায় মাচায় বড় হচ্ছে কুমড়োর লতা। মাঝ বরাবর রাখা তাকে সাজানো আছে লেটুস, পুদিনা, পুঁই। মোটকথা, একটু মাথা খাটিয়ে ছাদবাগান করতে পারলেই অল্প জায়গায় মেটানো যায় একটি বড় পরিবারের সবজির চাহিদা। তারওপর আবার ড্রামে লাগানো ফলগাছ থেকে মৌসুমী ফল তো মিলবেই। মিতুল-মিন্তি দম্পতি রাজধানীর কল্যাণপুরে নিজেদের বাসার ছাদে গড়ে তুলেছেন এমনই এক বাগান। ফল, ফুল, সবজি থেকে মসলা গাছও আছে। একশ’রও বেশি গাছ লাগিয়েছেন তারা। মাঝে মাঝেই তৃপ্তি করে খান ছাদবাগানের সবজি। তাদের মতে, চাইলে মাসের দশটা দিনই ছাদবাগানের সবজি দিয়ে চালিয়ে নেওয়া যায়। মিতুল-বিন্তির মতো রাজধানীতে এখন শহুরে চাষী অনেক। বাড়িওয়ালা ছাদে বাগান করলেও ভাড়াটিয়ারা করছেন বারান্দায়। উন্নত বীজ ও অনলাইনে অর্ডার করা জৈব মাটির কল্যাণে লালশাক, পালংশাক থেকে মুলাশাক, ডাঁটাশাকও এখন দেখা যায় রাজধানীর টবগুলোতে। কলাবাগানের বাড়ির ছাদে বাগান করেছেন মোহাম্মদ শরীফ। তার পছন্দ অবশ্য ক্যাকটাস। পাশাপাশি লেবু, চেরি, আঙ্গুর ও পুঁইশাকও দেখা গেল। শরীফ জানালেন, এখন আর অন্তত পুঁইশাকটা কিনতে হয় না। মাঝে শিম, সজনে, ডাটাও খেয়েছি। তবে মানুষকে আমার বাগানের ক্যাকটাস উপহার দিয়ে বেশ আনন্দ পাই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন