জার্মানির ‘৬–০’–তে ব্রাজিল খুঁজছে ‘৭–১’ ভোলার আনন্দ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০২০, ১৬:০৫

২০১৪ সালের ৯ জুলাই। স্থান ব্রাজিলের বেলো হরিজন্তে। এস্তাদিও দি মিনেইরোতে বিশ্বকাপ ফুটবলের সেমিফাইনালে জার্মানির মুখোমুখি স্বাগতিকেরা। গ্যালারি ছেয়ে গেছে হলুদ রঙে। সবারই প্রত্যাশা ঘরের মাঠে বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলবে ব্রাজিল। কিন্তু সেই প্রত্যাশার চাপেই কিনা ব্রাজিল ভেঙে পড়ল। জার্মানির কাছে হেরে গেল ৭-১ গোলে।

সমর্থকদের কাছে অভাবনীয় ও অবিশ্বাস্য এক ঘটনা। ব্যাপারটা অবিশ্বাস্য ছিল জার্মান ফুটবলারদের কাছেও। একেকটি গোল ব্রাজিলের জালে দিয়ে তারাই যেন চমকে উঠছিল। ফুটবল ইতিহাসে ‘মিনেইরো ট্র্যাজেডি’ নামে পরিচিত সেই ম্যাচটি ব্রাজিলের ফুটবল ইতিহাসের চিরকালীন ক্ষত হয়ে আছে। এমনকি ঘরের মাঠে ১৯৫০ বিশ্বকাপের ফাইনালে উরুগুয়ের কাছে অবিশ্বাস্যভাবে হেরে যাওয়ার ‘মারাকানা ট্র্যাজেডি’কেও যেন ছাপিয়ে গেছে ‘মিনেইরো ট্র্যাজেডি’।

ছয় বছর ধরে সেই কষ্ট তাড়া করে বেরিয়েছে ব্রাজিলীয় ফুটবলপ্রেমীদের। কিন্তু বুধবার রাতে হঠাৎ করেই যেন সেই কষ্টে বড় ধরনের এক প্রলেপ লেগে গেল ব্রাজিলের মানুষের। যে জার্মানি তাদের ৭-১ গোলে হারিয়েছিল, তারাই এবার স্পেনের কাছে হেরে গেল ৬-০ গোলে। ইউরোপিয়ান নেশনস লিগের ম্যাচে জার্মানদের এই হারও ফুটবল দুনিয়ার কাছে অবিশ্বাস্য ও অভাবনীয় ঠেকেছে। ইতিহাস বলছে ফুটবলে চিরদিনই ‘যন্ত্র’ হিসেবে পরিচিত জার্মানরা এর আগে এমন ব্যবধানে হেরেছে প্রায় ৯০ বছর আগে। ব্রাজিলের মানুষ স্বাভাবিকভাবেই জার্মানির ভাগ্য বিপর্যয়ে রীতিমতো উল্লসিত। ব্রাজিলীয় ফুটবলপ্রেমীরা যেন ‘এবার একটু শান্তিতে ঘুমাতে পারব’ জাতীয় অনুভূতির দেখা পেলেন। এস্তাদিও দি মিনেইরোর মতো সেভিয়ার কার্তুজা স্টেডিয়াম করোনাভাইরাসের কারণে খালি ছিল তো কী হয়েছে!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও