পুরো নয়, আংশিক বাজি-মাত! হট-স্পটে কমলেও বিক্ষিপ্ত অভিযোগ
অন্য বছর পরীক্ষাটা যদি ১০০-র হয়, এ বার অবশ্যই ছিল ২০০-র। কারণ, শুধু তো শব্দতাণ্ডব বন্ধ নয়, করোনাকালে সব রকম বাজি রোখার নির্দেশ ছিল কলকাতা হাইকোর্টের। কালীপুজোর রাতে সেই পরীক্ষায় অনেকটা সফল পুলিশ-প্রশাসন। আদালতের নির্দেশ-ভঙ্গের ঘটনা অবশ্য বিক্ষিপ্ত ভাবে ঘটেছে। তবে তা লাগাম ছাড়া হয়নি বলেই দাবি প্রশাসনের। পরিবেশকর্মীরাও বলছেন, সন্ধে ৬টা থেকে প্রথম ঘণ্টা দুই কলকাতা থেকে খুব একটা অভিযোগ আসেনি। এসেছে পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে। রাত বাড়ার সঙ্গে শহরেও কিছু কিছু অভিযোগ এলেও সংখ্যায় তা গত কয়েক বছরের তুলনায় অনেকটাই কম। একই তথ্য উঠে আসছে লালবাজার ও পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের কন্ট্রোলরুম সূত্রেও। এ জন্য আদালতের রায়ের পর সাধারণ মানুষের সচেতনতাকেই কৃতিত্ব দিচ্ছেন পরিবেশকর্মীরা। দুর্গাপুজোর মতো কালীপুজোর মণ্ডপেও আদালতের 'নো-এন্ট্রি' নির্দেশ ছিল। তা-ও অধিকাংশ জায়গায় মানা হয়েছে বলেই দাবি পুলিশের।