প্রতি বছর শব্দবাজির সঙ্গে পুলিশের টক্কর থাকে। কিন্তু এ বার কালীপুজো ও দীপাবলিতে সামগ্রিক ভাবে বাজি পোড়ানো রুখতে হবে পুলিশ-প্রশাসনকে। কিন্তু শুক্রবার রাত পর্যন্ত যা পরিস্থিতি তাতে কালীপুজো ও দীপাবলি পুরোপুরি বাজিমুক্ত রাখা যাবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কোভিড পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য রক্ষায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পরেও যদি বাজি বন্ধ না-হয় তার পিছনে প্রশাসনের ঢিলেমি ও গড়িমসি দায়ী থাকবে বলে মনে করছেন পরিবেশকর্মীরা।
পরিবেশকর্মীদের যৌথ সংগঠন সবুজ মঞ্চের সম্পাদক নব দত্ত বলছেন, “হাইকোর্টের নির্দেশের পরেও সরকারি তরফে নির্দেশিকা বেরোল না। উল্টে চোরাগোপ্তা বাজি বিক্রি হল। যে বাজি লোকের ঘরে-ঘরে ঢুকেছে তা তো ফাটার আশঙ্কা থাকছেই। তবে সমাজে এখনও সচেতন মানুষ আছেন, সেটাই আশা।” একই সঙ্গে নববাবুর সংযোজন, এ বার কিন্তু ডিজে বক্স-সহ মাইকের তাণ্ডবও বেড়েছে। শুক্রবারই কয়েকটি অভিযোগ এসেছে সবুজ মঞ্চের কাছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.