স্বাস্থ্যনীতিকে বিশ্বপ্রবণতার সঙ্গে মেলাতে হবে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৫ নভেম্বর ২০২০, ২০:৪১

ঢাকায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ডা. বারদান জাং রানা। নেপালের অধিবাসী ডা. বারদান তিন বছর ধরে এই দায়িত্ব পালন করছেন। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে তাঁর গভীর পর্যবেক্ষণ রয়েছে। মহামারির সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত থেকে কাজ করেছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শিশির মোড়ল।

কোভিড পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নানা সমস্যায় পড়েছে। সেগুলো আলোচিত হয়েছে। কিন্তু বিশ্ব যেখানে এই মহামারি সামাল দিতে হিমশিম খেয়েছে, সেখানে কোভিড মোকাবিলায় বাংলাদেশ কোন কোন ক্ষেত্রে ভালো করেছে বলে আপনি মনে করেন?

বারদান জাং রানা: মহামারি শুরুর পর থেকে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের মতো বাংলাদেশও যথাসম্ভব দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে। করোনা পরীক্ষার সক্ষমতা ধাপে ধাপে বাড়ানো, কোভিড-১৯–এ আক্রান্তদের আলাদা জায়গায় রাখা ও তাঁদের সংস্পর্শে আসা লোকদের শনাক্ত করা, এই রোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের বিষয়ে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া এবং করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সঠিক তথ্য দিয়ে সব শ্রেণির মানুষকে মহামারি মোকাবিলায় শামিল করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ যথেষ্ট তৎপরতা দেখিয়েছে।

আসলে এই মহামারির বিরুদ্ধে এখনো বিশ্বের সব দেশ লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে এবং বাংলাদেশ তাদের বাইরের কোনো দেশ নয়। তবে সম্পদের সীমাবদ্ধতা ও কোভিড-১৯ মোকাবিলার সরঞ্জামের অপ্রতুলতার মধ্যেও বাংলাদেশ যেভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে, তা অবশ্যই প্রশংসনীয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও