বিশ্বজুড়ে ২৫ বছর ধরে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন, এমন কয়েকজন বিশেষজ্ঞকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত সম্ভাব্য সহিংসতার আলামত কী কী? তাঁরা যেসব আলামতের কথা বলেছেন, সেগুলো হচ্ছে:
যে নির্বাচনে লাভ-ক্ষতির মাত্রা অনেক বেশি, উভয় পক্ষই যেখানে তাদের সাফল্যকে অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই বলে মনে করে কিংবা তুলে ধরে; ভোটাররা যেখানে দুই মেরুতে বিভাজিত; বিদ্বেষমূলক বা ঘৃণাবাচক বক্তব্য ও ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি দেখা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও এর অন্তর্ভুক্ত; আগে থেকেই বিদ্যমান জাতি বা সম্প্রদায়গত কিংবা বর্ণবাদী উত্তেজনা; উভয় পক্ষই যখন বিশ্বাস করে প্রতিপক্ষ জালিয়াতি না করলে তারাই জিতবে; নির্বাচন পরিচালনায় যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি এক পক্ষের বা উভয় পক্ষের অবিশ্বাস; তথ্যসূত্রগুলোর মধ্যে বিচ্ছিন্নতা, যেখানে এক পক্ষ অন্য পক্ষের সূত্রগুলোর সত্যতা নাকচ করে দেয়; খুব সামান্য ব্যবধানে জয় নির্ধারণের সম্ভাবনা; অস্ত্রের ছড়াছড়ি; রাষ্ট্রীয় বাহিনী নয়, কিন্তু সশস্ত্র মিলিশিয়ার উপস্থিতি; বিভাজন কমানোর বদলে উসকে দেয় এমন রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে আইনি বিবাদের সম্ভাবনা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.