ট্রাম্পের মার্কা হাতি কি বরইয়ের বিচি ভয় পায়?

প্রথম আলো আমেরিকা / যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশিত: ৩১ অক্টোবর ২০২০, ১১:১১

দু রকমের হাতি আছে বিশ্বে। আফ্রিকার হাতিকে বলা হয় অক্সোডোন্টা আফ্রিকানা। এশিয়ার হাতির নাম এলিফাস মাক্সিমাস। এদের মধ্যে মিল যেমন আছে, তেমনি অমিলও রয়েছে। আফ্রিকার হাতি তুলনামূলকভাবে ওজনে বেশি, আকারেও বড়। ওগুলোর কান এই মহাদেশীয় হস্তীকুলের চেয়ে দেড়-দু গুণ বড়। পুরুষ-মাদি দুয়ের গজদন্ত থাকে। এশীয় হাতির গজদন্ত হয় শুধু পুরুষগুলোর। এ ছাড়া আরো পার্থক্য রয়েছে। থামের মতো মোটা মোটা পা ফেলে এরা চলে খুবই ধীরগতিতে। কিন্তু ভয় পেলে বুনো হাতিরা ১৯-২০ মাইল বেগে পর্যন্ত পাহাড়-পর্বত ডিঙিয়ে যেতে পারে। অবাক কাণ্ড, জলাশয়ও এদের গতি রুদ্ধ করতে পারে না।

একটি হাতির গড় আয়ু সোয়া শ বছর। জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হস্তিশাবক চলাফেরা করতে পারে। শুঁড়ের আওতায় যেসব গাছপালা, তৃণলতা, ফলমূল পাওয়া যায়, সে সবই সাধারণত এদের খাবার। পছন্দ হলো বাঁশ, বেত, নলখাগড়া, দূর্বাঘাস, কলাগাছ ইত্যাদি। শক্ত নারকেল কিংবা বেল থেকে শুরু করে নানা ধরনের ফলফলারিও তাদের প্রিয়। এমনিতে এরা দলবদ্ধ থাকতে ভালোবাসে, আত্মরক্ষাও করে যৌথ প্রচেষ্টায়। তবে খাওয়ার সময় দলের সদস্যরা এদিক-ওদিক ছড়িয়ে পড়ে। দুপুরে ও মাঝরাতে সামান্য কয়েক ঘণ্টা বাদ দিয়ে বাকি সময়ের পুরোটাই খাওয়া-দাওয়া করতে পারে এরা। ভোজনপর্ব সারা হয় চলতে চলতে। হাতি খাবার যোগাড় করার কাজে ব্যবহার করে শুঁড়, গজদন্ত ও পা। শক্ত বাঁশ কিংবা গাছের বাকল তোলার জন্য গজদন্তের অগ্রভাগ দিয়ে প্রথমে বাঁশ বা বাকল ফাটিয়ে নেয়। তারপর শুঁড় দিয়ে টেনে ছিঁড়ে ফেলে। খাবার সময় ওদের মাঢ়ির দাঁতগুলো ধানমাড়াই কলের মতো কাজ করে। একটি বড় হাতি দিনে আট মণের মতো শস্য, তৃণলতা, পাতা বা ফলমূল খেতে পারে। পানি লাগে ২৫ থেকে ৫০ মণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও