কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সোনাইমুড়ীতে ১৫ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভাঙচুর

মানবজমিন প্রকাশিত: ২৯ অক্টোবর ২০২০, ০০:০০

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে ইব্‌নে সিনা ডিজিটাল ক্লিনিকসহ ১৫টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ঘটনায় ৮ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টায় সোনাইমুড়ী হাইস্কুল রোডের দু’পাশে থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ঘটনাস্থল থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় সোনাইমুড়ী থানার এসআই আমির হামজা বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করে। আটককৃতরা হলো- উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের মকিল্যা গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে হৃদয়, জসিম মিস্ত্রির ছেলে জাকির হোসেন, নদনা ইউপি’র শাকতলা গ্রামের ইসমাইল হোসেনের ছেলে আব্দুল কাদের, সোহেলের ছেলে আশিক, সোনাইমুড়ী মধ্যপাড়া গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে ফরহাদ, আনোয়ার হোসেনের ছেলে রফিক, মোহাম্মদ হানিফের ছেলে বিপ্লব, ইসমাইলের ছেলে সালমান। থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মুখোশ পরা ২০ থেকে ৩০ জন যুবক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হাইস্কুল সড়কের দু’পাশে থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এ সময় তাদের হামলায় শাকিল টেইলার্স, ভাই ভাই ফার্নিচার, স্পোর্ট কর্নার, হালিম স্টোর, মারজান কসমেটিক্‌স, ইব্রাহিম আর্ট, ইব্‌নে সিনা ডিজিটাল ক্লিনিকসহ ১৫টি দোকান ভাঙচুর করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটার দিকে উপজেলার চাষির হাট ইউনিয়নের পদুয়া গ্রামে ২০১৬ সালে নাওতলা গ্রামের ফরহাদ হত্যা মামলার জামিন পাওয়া আসামি কাউসার আলমকে নিহত ফরহাদের ছোটভাই মাসুম মারধর করে। এরই জের ধরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে কাউসার এর নেতৃত্বে একদল যুবক মুখোশ পরে এসে দোকানপাটগুলোতে হামলা চালায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।সোনাইমুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গিয়াস উদ্দিন জানান, হামলায় জড়িত ৮ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে