ভালো ছাত্রী ছিলেন কঙ্গনা। মা–বাবা কঙ্গনাকে চিকিৎসক হওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। এটা শুনেই পড়াশোনা থেকে মন উঠে গিয়েছিল কঙ্গনার। মাধ্যমিক পাস করে কঙ্গনা চণ্ডীগড়ে যান মেডিকেলের কোচিং করতে।
কোচিং করা তো দূরের কথা, নাম লেখালেন একটা সুন্দরী প্রতিযোগিতায়। সেবার বিজয়ীর মুকুট উঠেছিল কঙ্গনার মাথায়ই। তখনই কঙ্গনা ঠিক করেন, তিনি ডাক্তারি পড়বেন না, মডেলিং করবেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.