You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নবী মুহাম্মদ সা. ও তার উম্মতের বৈশিষ্ট্য

সোমবার (১৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হবে পবিত্র রবিউল আউয়াল মাস। বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ মাসেই পৃথিবীতে আগমন করেন। এ মাসের ১২ তারিখে ইহজগতের মানুষের কল্যাণে পথ প্রদর্শন করতে আল্লাহতায়ালা দুনিয়াতে প্রেরণ করেন এ মহামানবকে। গোটা জিন্দেগি তিনি নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও আল্লাহর একত্ববাদ প্রচার করে যান। তার জীবনে বহু ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। তিনি আল্লাহর জমিনে আল্লাহর বিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন। মদিনায় মদিনা সনদ প্রণয়নের মাধ্যমে গোটা বিশ্বে সর্বপ্রথম লিখিত সংবিধান প্রণেতা হিসেবে হিসাবে চির স্মরণীয় হয়ে আছেন। নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী প্রত্যেক মুসলমানের জানা দরকার। বিশিষ্ট সাহাবি জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমাকে পাঁচটি বস্তু দেওয়া হয়েছে যা আমার পূর্বে কাউকে দেওয়া হয়নি। শত্রুর মনে ভীতি সঞ্চার করে আমাকে সাহায্য করা হয়েছে, যা এক মাসের রাস্তার সীমা পর্যন্ত প্রযোজ্য। জমিনকে আমার জন্য মসজিদ তথা নামাজ আদায়ের যোগ্য ও পবিত্রতা অর্জনের যোগ্য করে দেওয়া হয়েছে। আমার উম্মাতের যেকোনো ব্যক্তি যেকোনো স্থানে নামাজের সময় হলেই নামাজ আদায় করতে পারবে। আর আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ সম্পদ হালাল করা হয়েছে, যা আমার পূর্বে কারও জন্যই হালাল ছিলো না। আমাকে (কিয়ামত দিবসে) শাফায়াত তথা সুপারিশ করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। প্রত্যেক নবীকে বিশেষভাবে তার সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে আর আমি সব মানুষের কাছে প্রেরিত হয়েছি।’ –সহিহ বোখারি: ৩৩৫
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন