সশস্ত্র বাহিনীর তৎপরতা, মাদক-মানব পাচার, চাঁদাবাজি, অপহরণ বাণিজ্য ও দোকান দখল থেকে শুরু করে তুচ্ছ ঘটনায়ও ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র। ক্যাম্পে নিজেদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও ক্ষমতা বিস্তারে ক্ষুদ্রাস্ত্র ব্যবহার করছে এক শ্রেণির রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা।
গত ১-৮ অক্টোবর পর্যন্ত সবচেয়ে বড় আশ্রয়কেন্দ্র উখিয়া কুতুপালং ক্যাম্পে পাহাড়ি রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের দু'পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় অন্তত আট জন নিহত হয়। তখনই নেমে আসে বড় আশ্রয় ক্যাম্পটিতে ভয়াবহ অশান্তি। এরপর যৌথ অভিযান শুরু হলেও সংঘর্ষ থেমে নেই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.