আমার বন্ধু দিয়ামিদের দীর্ঘজীবী হওয়ার বাতিক আছে। সে ৩০০ বছর বাঁচতে চায়। যমের মতো ভয় পায় দরজা-জানালার ফাঁকফোকর গলে আসা শিরশিরে বাতাস আর যাবতীয় ভাইরাসকে। ভোরে, সৎমানুষেরা যখন প্রশান্ত নিদ্রায় মগ্ন, হৃদ্রোগকে পেছনে ফেলে সে জগিং করে এগোতে থাকে, সব ব্যাকটেরিয়া আর জীবাণুকে ধ্বংস করতে নদীর বরফ-খোঁড়া পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে অবলীলায়।
তার ধারণা, এর ফলে স্নায়ুতন্ত্র সবল হয়, হৃৎপিণ্ড হয় আরও বলবান, দ্রুততর হয় রক্ত চলাচল। আমার তো বরফ-খোঁড়া পানি দেখলেই সর্দি শুরু হয়ে যায়, তখন কোটের ওপরে পরে নিই আরও একটি সোয়েটার...
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.