২০১৮ সালে শরীয়তপুরে এক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও করার অভিযোগ পাওয়া যায়। এ ঘটনার পর ওই শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়। পরিবার বিয়ে দিতে রাজি না হওয়ায় মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হয় এবং ধর্ষক তার বন্ধুদের সহায়তায় ধর্ষণের দৃশ্য মুঠোফোনে ভিডিও করে। ওই কিশোরীর পরিবার সামাজিক চাপের কারণে বিষয়টি প্রথম দিকে গোপন রাখে। কিন্তু ধর্ষক ভিডিও ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিলে পরিবারটি থানায় অভিযোগ করে।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে স্বামীকে বেঁধে রেখে গৃহবধূকে নিজ ঘরে নির্যাতন ও বিবস্ত্র করার ভিডিও রবিবার (৪ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে স্তব্ধ হয়ে যায় পুরো দেশ। প্রায় একমাস আগের যৌন নিপীড়নের এই ভিডিওচিত্র আবারও সমাজে বিবদমান বর্বরতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিচারহীনতার সংস্কৃতি আমাদেরকে বারবার এ পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে। আর ধর্ষণ বা নির্যাতনের পাশাপাশি সেটি ভিডিও করার প্রবণতা সমাজকে আরও ভয়াবহ ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অপরাধী ভিডিও করার সময় নির্যাতনের শিকার নারীকে আরও হেয় করার বিষয়টি মাথায় রাখে, কিন্তু সেটি যে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য হয়ে দাঁড়াবে, সেটি মাথায় রাখে না। কেননা, সে বিচার থেকে রেহাই পেয়ে যাবে বলে বিশ্বাস করে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.