তিন দশক আগে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার এবং এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের সামরিক শাসকদের পতনের পর আমরা সবাই গণতন্ত্রের ‘তৃতীয় তরঙ্গ’ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতাম। ওই সময় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো উদীয়মান গণতন্ত্রের দেশগুলোকে তাদের সদ্যোজাত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো জোরদার করার কর্মকৌশল শেখানোর জন্য কারিগরি বিশেষজ্ঞ সরবরাহে ব্যস্ত সময় পার করছিল।
তখন ধারণা করা হচ্ছিল, যদি আমরা সংসদ, বিচার বিভাগ, মানবাধিকার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, নির্বাচন কমিশন, রাজনৈতিক দলসমূহ, মুক্ত গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ প্রভৃতির মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনুভূমিক (হোরাইজনটিক্যাল) ও উলম্ব (ভার্টিক্যাল) জবাবদিহি জোরদার করতে পারি, তাহলে সদ্য গণতন্ত্রে রূপান্তরিত হওয়া শাসনব্যবস্থাগুলো একপর্যায়ে গণতন্ত্রকে সুসংহত ও গণতান্ত্রিক অভিজ্ঞতাকে গভীরতর করতে পারবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.