রাস্তাটা একেবারে নাক বরাবর এবং সুদৃশ্য। ঢাকা শহরের জ্যাম কাটিয়ে কোনোমতে মেয়র হানিফ উড়ালসেতুতে উঠলে হাঁপ ছেড়ে বাঁচবেন। তারপর ঝাঁ–চকচকে রাস্তায় প্রায় পৌনে এক ঘণ্টার যাত্রা। সে রাস্তা ধরে বেশ কিছুটা এগিয়ে বাঁয়ে ঢুকে গেলে বজ্রযোগিনী গ্রাম, পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্করের ভিটেবাড়ি। পাণ্ডিত্যে তাঁর বিশ্বজোড়া পরিচিতি থাকলেও আমার কাছে তিনি চা পান করা প্রথম বাঙালি হিসেবেই পরিচিত। চীন দেশের কল্যাণে চায়ের সঙ্গে আত্মোৎসর্গের একটা সম্পর্ক আছে। যদি আত্মা আর বুদ্ধির মুক্তি চান তাহলে বামপন্থী হয়ে যেতে পারেন পণ্ডিতের ভিটেবাড়িতে। আর যদি স্বাদকোরকে অনুরণন তুলতে চান তাহলে রাস্তাটা সোজা। ডানে-বাঁয়ে না গিয়ে চলতে চলতে পদ্মা নদী যেখানে আপনার গতি রোধ করবে, আপনার গন্তব্য সেখানেই। সবাই তাকে মাওয়া ঘাট বলে চেনে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.