You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সন্ত্রাসীদের কবল থেকে রক্ষা পেতে ফেঞ্চুগঞ্জের বাছিতের সংবাদ সম্মেলন

সন্ত্রাসী শাহীনের কারণে অশান্ত হয়ে উঠেছে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার দনারাম গ্রাম। তার অবৈধ কর্মকাণ্ড দিন দিন আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন একই গ্রামের আব্দুল বাছিতসহ (নাসিক মিয়া) আরো কয়েকজন সচেতন মানুষ। গতকাল সিলেট জেলা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ অভিযোগ করেন। লিখিত বক্তব্যে আব্দুল বাছিত নাসিক মিয়া বলেন, ‘গ্রামের পশ্চিমে আমাদের ৮১ শতক ভূমি আছে। দুই বছর আগে হঠাৎ শাহীন ও তার লোকজন এই ভূমি নিজেদের বলে দাবি করছে। চাষাবাদেও বাধা দিচ্ছে। আমাদের বিরুদ্ধে স্বত্ব মামলাও দায়ের করেছে যা আদালতে বিচারাধীন। জমি সংক্রান্ত এই বিরোধকে এখন সে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চক্রান্তে লিপ্ত। গত ৯ই আগস্ট তার চাচাতো বোন রিপা বেগমকে দিয়ে মিথ্যা অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করায়। পরে ৩১শে আগস্ট রাবিয়া বেগম নামক আরেকজনকে দিয়ে আরেকটি মামলা দায়ের করিয়েছে। এই মামলায় আমাকেও আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া আমাদের বাড়ির গোয়াল ও খড়ের ঘরেও তারা আগুন দিয়েছে। এ ব্যাপারে চান মিয়া, শুকুর মিয়া, আহসান মিয়া, টুটুল মিয়া, জমসেদ খান, আপনসহ আরো কয়েকজনকে আসামি করে ১৮ই আগস্ট আদালতে মামলা দায়ের করেছে আমার ভাতিজা কলা মিয়া। এ ছাড়া আমাদের ওপর এলোপাতাড়ি হামলার ঘটনায় আমি নিজে বাদী হয়ে ২রা সেপ্টেম্বর ফেঞ্চুগঞ্জ থানায় শাহীন মিয়াসহ হামলাকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।’ তিনি জানান, আমাদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে তার একটিরও কোনো সত্যতা নেই। আমি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানাই, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার করুন। তিনি বলেন, সম্প্রতি দনারামসহ আশপাশ এলাকায় ইয়াবার ভয়াবহ বিস্তার ঘটছে। শাহীনের শ্বশুরবাড়ি কক্সবাজারের টেকনাফ। সেখান থেকে ইয়াবার চালান এনে লাখ লাখ টাকা বানিয়ে চলেছে বলে এলাকাবাসীর ধারণা। নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এর সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যাবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মনির উদ্দিন, কুতুব উদ্দিন, বাবুল মিয়া, আলতাফ হোসেন, কলা মিয়া, খায়রুল ইসলাম, গেদু মিয়া, নজির উদ্দিন, আব্দুল মতিন প্রমুখ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন