গতকাল (২২.৯.২০) তারিখে বাংলাদেশ প্রতিদিনের একটি শিরোনাম ছিল–‘বিস্ময়ের শেষ নেই স্বাস্থ্য খাতে’। ড্রাইভার মালেক কাণ্ড নিয়ে পত্রিকাটি এদিন বেশ ক’টি প্রতিবেদনে স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরবার চেষ্টা করেছে।
দুর্নীতি কেন হয়? এমন প্রশ্নের কোনও সহজ উত্তর নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার সরকারি কর্মচারীদের বেতন, ভাতা সব আকাশচুম্বী করে দিয়েছেন। এমনকি এই করোনাকালে সবাই সংকটে দিনানিপাত করলেও তাদের বেতন, সুবিধা, পদন্নোতি কোনও কিছু আটকে থাকেনি। প্রত্যাশা ছিল বেতন ও সুযোগ সুবিধা বাড়ালে সরকারি প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি কমবে। কিন্তু তা হয়নি।
বেশ কিছু মানুষ ধরা পড়ছে, মানুষ নানা কথা বলছে, টেলিভিশন টকশো গরম হচ্ছে। তিতাসের মিটার রিডার, রাজউকের নকশাকার, স্বাস্থ্যের স্টেনোগ্রাফার ও ডাইভাররা আলোচনায়। প্রশ্ন হলো এই তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরাই যদি এত টাকার মালিক হয়, এত এত সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে, তাহলে যারা উচ্চ পদে বসে সব কেনাকাটা, বদলি ও তদবিরে সই করেন, অনুমোদন দেন, তারা কত টাকা কামাই করছেন? এমন কথাও উঠছে, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদেরটা তবুও দৃশ্যমান হয়, কারণ তারা টাকাটা দেশেই বিনিয়োগ করে। কিন্তু শিক্ষিতরা ধরাছোঁয়া বা ট্রলের বাইরে, কারণ এদের টাকা উড়ে চলে যায় বেগম বাজার বা বিদেশের মাটিতে গড়া সেকেন্ড হোমে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.