ভিয়েতনাম ও কাতার ফেরত ৮৩ প্রবাসী শ্রমিককে বন্দীদশা থেকে মুক্তি দিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না সেটা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। গতকাল সোমবার এক রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে আদালত এ রুল জারি করেন।
ভিয়েতনাম ফেরত ৮১ ও কাতার ফেরত ২ প্রবাসীকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে গত ১ সেপ্টেম্বর কারাগারে পাঠানো হয়। তারা কবে মুক্তি পাবেন সেটা নিয়ে ঘোর অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। বিনা বিচারে প্রবাসীদের কারাগারে আটকে রাখার ঘটনায় দেশে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। যারা বিদেশে কাজের আশায় গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন, জেল-জলুম খেটেছেন তারা দেশে ফিরে আবারও জেল-জুলুমের শিকার হচ্ছেন। একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নাগরিকরা প্রতারিত বা নির্যাতিত হলে সরকারের কাছে তার প্রতিকার আশা করেন। গণতান্ত্রিক সরকারের কাজই এ প্রত্যাশার পক্ষে কাজ করবে। অথচ উল্লিখিত প্রবাসীদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি যে হতাশাজনক সেটা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সংগঠনের রিপোর্টে প্রকাশ পায়। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির (এইচআরএসএস) এক রিপোর্ট থেকে জানা যায়, দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে। ২০১৮ সালের তুলনায় গত বছর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বেশি ঘটেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.