বাড়িতেই কাটি চুল

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১১:০০

মাথায় কালো চুলের লহর পড়ছে এসে মুখে,

ঝাঁকে ঝাঁকে ভোমর যেন উড়ছে ফুলের বুকে।

পল্লিকবি জসীমউদ্‌দীনের ‘আলাপ’ কবিতার খুকির চুলের লহর মুখে এসে পড়লেও আজকের পৃথিবী চায় সব সময় ‘ফিটফাট’ থাকতে। সময়মতো চুল কাটানো চাই। চাই মনের মতো ‘হেয়ারকাট’। তাই প্রয়োজন অনুভব করলেই ছুটতে হয় সৌন্দর্যচর্চা কেন্দ্রে। এমনটাই হয়ে আসছিল করোনাকালের আগপর্যন্ত।

নব্বইয়ের দশকে মফস্বল শহরে মেয়েদের মাথার চুল কাটার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা পাওয়ার সুযোগ ছিল খুব কম। মাতৃস্থানীয়রাই চুল কেটে দিতেন। এই প্রতিবেদকের ছোটবেলায়ও হয়েছে এমনটা। সেসব দিন পেরিয়ে পেশাদার চুল কাটার প্রচলন শুরু হয়েছে বেশ অনেক বছর ধরে। মহামারি পরিস্থিতিতে আবার চুল কাটার চল মোড় নিল উল্টো দিকে। বাড়িতে নিজেরা চুল কাটছেন, সেই চল ফিরে এল আবার। অনভিজ্ঞ হাতে চুল কাটতে গিয়ে হতে পারে মজার অভিজ্ঞতা। হয়তো চুলের ‘কাট’ হলো না ঠিকঠাক, হয়ে গেল উঁচু–নিচু ঢেউ! কিংবা এক পাশ ঠিক, আর অন্য পাশ নিয়ে নাজেহাল অবস্থা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও