ঠাম্মির রেখে যাওয়া লাইব্রেরিই লকডাউনে নাতনিদের আশ্রয়

আনন্দবাজার (ভারত) কলকাতা প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০, ২১:০১

বন্দনা সেন তাঁর সারা জীবন ধরে ছোটদের জন্য লাইব্রেরি তৈরি করেছেন। তাঁর শেষ কাজটি ছিল তাঁর দুই নাতনি দেবিকা আর যামিনীর জন্য লাইব্রেরি গড়ে তোলা। “মা, আমরা চাই না আমাদের সন্তানের জন্য কোনও সোনা-দানা বা টাকা-পয়সা তুমি ইনভেস্ট করো।’’ আমার স্বামী এক বিকেলে তাঁর মাকে বলেছিলেন। তখন আমার শাশুড়ি গুরুগ্রামের একটি আন্তর্জাতিক স্কুলের সঙ্গে যুক্ত। স্কুল ছুটির পর আমাদের বাড়িতে এসেছিলেন। আমার গর্ভে তখন সন্তান। সবে মধ্যদেশ খানিকটা স্ফীত হয়ে উঠছে। তখনই আমার শাশুড়ি জানতে চেয়েছিলেন, আমাদের অনাগত সন্তানের জন্য কী করতে পারেন।

উপহার নিয়ে ভাবতে বসলেই শাশুড়ি বরাবর চাপের মধ্যে পড়তেন। আমাদের জন্মদিনের অন্তত এক মাস আগে থেকে তিনি কী উপহার দেওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনা শুরু করতেন। কেনাকাটার জন্য দিন স্থির করতেন। অতএব আমাদের যৌথ জীবনের এক অন্যতম সন্ধিক্ষণে তাঁর ভূমিকা কী দাঁড়াবে— তা নিয়ে তিনি রীতিমতো বিচলিত ছিলেন। কী উপহার দেওয়া যায়— এই ভাবনায় তিনি অস্থির। আবার চিন্তা-ভাবনার দিক থেকে তিনি মোটেও খুব সনাতনপন্থী নন। বন্ধুদের সঙ্গে তাঁর আলোচনা থেকেই বোঝা যাচ্ছিল, ঠাকুমা-ঠাকুর্দার তরফে দীর্ঘমেয়াদি এবং অর্থকরী উপহারের ব্যাপারটা নিয়ে তিনি সবিশেষ চিন্তিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও