বছর ধরে চলে ড্রেজিং, এরপরও কাটে না নাব্য সংকট। এতে প্রতি বছরই বন্যার পর শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌ রুটে ফেরি চলাচলে তৈরি হয় অচলাবস্থা। বিআইডব্লিউটিএ বলছে, ড্রেজিংয়ের সক্ষমতার তুলনায় পলি আসার পরিমাণ অনেক বেশি হওয়ায় তারা অসহায়। তবে স্থানীয়দের দাবি, ড্রেজিংয়ের বালু ফের নদীতে ফেলাতেই সংকট কাটছে না। এক্ষেত্রে বিআইডব্লিউটিএ বলছে, স্রোতের তোড়ে বেশি দূর পর্যন্ত ড্রেজিংয়ের পাইপ দেয়া সম্ভব নয়। এ কারণে আশপাশের চরে তারা বালু ফেলেন। মাহমুদ রাকিবের রিপোর্ট।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.