সেবা সংস্থাগুলোকে সমন্বয় করে কাজ করার তাগিদ সুজনের
.tdi_2_4eb.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_4eb.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কের প্যাচওয়ার্কের আওতায় খানা-খন্দক ও ভাঙাচোরা অংশ দ্রুত মেরামত ও সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেন প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সুজন। বন্দর নগরীর লাইফ লাইন খ্যাত পোর্ট কানেকটিং রোড থেকে বন্দর পর্যন্ত সড়কগুলোতে গতকাল সাপ্তাহিক বন্ধের দিনে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ফিরে তিনি এ কাজগুলোর তদারকি করেন। তিনি এ সময় চসিকের প্রকৌশলী ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের নিয়োজিত লোকবলকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলোকে লোক ও যানবাহন চলাচলের উপযোগী করে তোলার জন্য নির্দেশনা দেন। একই সাথে কাজের গুণগতমান রক্ষা ও স্থায়ীত্ব নিশ্চিত করে প্রয়োজনীয় কারিগরি কৌশল প্রয়োগ করারও আহ্বান জানান। এসময় তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, চট্টগ্রামের অধিকাংশ সড়কই বিধ্বস্ত রূপ নেয়ার প্রধান কারণ হলো নগরীতে যেসকল সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত সেবা সংস্থা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে তাদের মধ্যে পারস্পরিক সমন্বয়ের অভাব। দেখা গেছে ওয়াসা, গ্যাস, সিডিএ, বিটিসিএলএসহ অন্যান্য সেবাসংস্থাগুলো তাদের প্রকল্প কখন শুরু করবেন এবং কখন শেষ করবেন সে ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা নেই। এও দেখা গেছে যে, নির্ধারিত স্থানে একটি প্রকল্পের কাজ চলাকালীন একই স্থানে আরেকটি পৃথক প্রকল্পের কাজ শুরু করে দেয়া হয়েছে। তাদের এই অপরিকল্পিত কর্মপন্থা কখনো সিটি কর্পোরেশনের বোধগম্য হয়ে উঠেনি। আমরা একটি সড়কের সংস্কার বা মেরামতি কাজ শেষ করার পরপরই ওয়াসাসহ অন্যান্য সেবা সংস্থাগুলো রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করে। এই কারণে সরকারের আর্থিক অপচয়ের পাশাপাশি জনদুর্ভোগও সৃষ্টি হচ্ছে। আমি চেষ্টা করছি নগরে সেবাদান প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে সমন্বয়সাধনে কাজ করতে, যাতে নগরীর ভোগান্তি কমে। পরিদর্শনকালে সহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেনসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।.tdi_3_ced.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_ced.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});