কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


খুলনায় সড়ক দুর্ঘটনায় সাইকেল আরোহী নিহত

খুলনায় বাসের ধাক্কায় আব্দুল মাজেদ বিশ্বাস (৫৫) নামের এক সাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খুলনা-ঢাকা মহাসড়কের রূপসা ব্রিজের টোল প্লাজা এলাকায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত আব্দুল মাজেদ খুলনার রূপসা উপজেলার জাবুসা গ্রামের মৃত  শের আলী বিশ্বাসের  ছেলে।হাইওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক ফিরোজ আহম্মেদ জানান, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের (ঢাকা  মেট্রো ব-১৪-৯৫৩৩) একটি বাস বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাইসাইকেলকে ধাক্কা  দেয়। এতে সাইকেল আরোহী আব্দুল মাজেদ বিশ্বাস পড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে। বাসটি জব্দ করা হয়েছে।উৎপাদন হলেও কাঁকড়া ব্যবসায়ীরা হতাশস্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে: রপ্তানি বন্ধ থাকলেও কাঁকড়া চাষিরা আশা নিয়ে উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু যথাযথ দাম না পাওয়ার শঙ্কায় তারা এসব কঁাঁকড়া স্থানীয় বাজারে তুলছেন না। তবে দ্রুত কাঁকড়া রপ্তানি শুরু হতে পারে বলে ব্যবসায়ীরা প্রত্যাশা করছেন। খুলনার পাইকগাছার কাঁকড়া ব্যবসায়ী সালাহ উদ্দিন লিটন বলেন, কাঁকড়া ব্যবসায়ীদের এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে গত মঙ্গলবার ঢাকায় একটি বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে দ্রুত কাঁকড়া রপ্তানি শুরুর প্রস্তুতি গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এসোসিয়েশনের পক্ষ  থেকে এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত  নেয়ার প্রস্তুতি  নেয়া হচ্ছে।তিনি বলেন, কাঁকড়া রপ্তানি না হওয়ার কারণে স্থানীয় বাজারেও চাষিরা কাঁকড়া তুলছেন না। ফলে কাঁকড়ার কেনাবেচা একদমই বন্ধ রয়েছে। তবে, চাষিরা কমদামে কাঁকড়ার পোনা সংগ্রহ করে ঘেরে উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছেন। রপ্তানি শুরুর আশায় ঈদের আগে থেকেই উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছেন। রপ্তানি বন্ধের আগে বিভিন্ন  গ্রেডের কাঁকড়া ৩০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু এখন বাজারে  কোনো ধরনের কাঁকড়াই উঠছে না।পাইকগাছার উত্তম কুমার সরকার বলেন, চীন নির্ভর কাঁকড়া ব্যবসা বন্ধের কারণে খুলনা তথা সুন্দরবন অঞ্চলের কাঁকড়া ব্যবসায়ীরা সংকটে রয়েছেন। এ পরিস্থিতি দীর্ঘ হওয়ার কারণে স্থানীয় বাজারেও কাঁকড়া তুলছেন না ব্যবসায়ীরা। তবে, রপ্তানি আগামী মাস  থেকে শুরু হতে পারে এ আশায় চাষিরা উৎপাদন  জোরদার করছেন। পাইকগাছার কাঁকড়া ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিদ্যুৎ কুমার ঘোষ জানান, রপ্তানি বন্ধ হওয়ার সঙ্গে বকেয়া অর্থও ব্যবসায়ীরা না পাওয়ায় সংকট  বেশি ঘণীভূত হয়েছে। ঢাকার ব্যবসায়ীরা বকেয়া পরিশোধ করলেও স্থানীয় ব্যবসায়ী ও কাঁকড়া চাষিরা নগদ কিছু টাকা পেত। তবে রপ্তানি শুরু হলেই চাষি ও ব্যবসায়ীরা চাঙা হয়ে উঠবেন।খুলনা  জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবু সাঈদ জানান, খুলনার ২৮ হাজার ৫৪৬  হেক্টর জমিতে কাঁকড়া চাষ হয়। ২০১৮-১৯ অর্থ বছর এ এলাকা  থেকে ৬ হাজার ৯৮৯ মেট্রিক টন কাঁকড়া উৎপাদন হয়। ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ৭ হাজার  মেট্রিক টন কাঁকড়া উৎপাদনের লক্ষ্য ছিল। কিন্তু রপ্তানি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে শেষ পর্যন্ত কাঁকড়া চাষ সংকটে পড়ে।তিনি বলেন, চীন, তাইওয়ান, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি ও অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি কাঁকড়ার বাজার। অস্ট্রেলিয়ায় নরম  খোসার কাঁকড়া আর অন্য দেশগুলোতে স্বাভাবিক কাঁকড়া রপ্তানি হয়। বিশ্ব পরিস্থিতির পরিবর্তিত অবস্থায় কাঁকড়া রপ্তানি শুরু হবে- এমন প্রত্যাশা নিয়েই চাষিরা উৎপাদন  জোরদার করেছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন