.tdi_2_fb0.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_fb0.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});রাউজানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষায় নির্মিত হবে চারটি স্মৃতিসৌধ। প্রতিটি স্মৃতিসৌধ তৈরিতে ব্যয় হবে ৩৫ লাখ টাকা। চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য মুক্তিযোদ্ধা কাজী আবদুল ওহাব জানিয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় রাউজানের কয়েকটি স্থানে পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে মুখোমুখি হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধারা। ওই সময় কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছিলেন। জানা গেছে, হলদিয়ার আমীরহাট এলাকায় সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নান। কাগতিয়া মাদরাসার কাছে রাজাকারদের হটিয়ে দিতে গিয়ে শহীদ হন মুক্তিযোদ্ধা মুছা খান। কাপ্তাই সড়কের চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সামনে (চুয়েট) হানাদার বাহিনীর হাতে শহীদ হন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা জহুর আহমদ চৌধুরীর পুত্র সাইফুদ্দীন খালেদসহ কয়েকজন। মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে রাঙামাটি থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় পাক হানাদার বাহিনীর সশস্ত্র একটি দলকে আটক করা হয়েছিল, রাউজানের শেষ সীমানার গোদারপাড় এলাকায়। ওই সময় তারা সেখানে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছিল। এসব আলোচিত স্থানেই এক কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে চারটি স্মৃতিসৌধ।.tdi_3_1f2.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_1f2.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.